শেয়ার্ড হেলথ রেকর্ড স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস শাখা কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন প্রতিটি নাগরিক কে সনাক্ত করনের ডিজিটাল কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা। এই ব্যবস্থাপনা বাংলাদেশের সকল স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী অথবা প্রতিষ্ঠান সমুহে ব্যবহৃত হবে। প্রতিটি নাগরিক পাবে কেন্দ্রীয় হেলথ প্রোফাইল, যেখানে তার জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত সকল স্বাস্থ্যগত তথ্য নিরাপত্তা ও গোপনীয়তার ভিত্তিতে সংরক্ষিত থাকবে।
Health ID Registered
Regs. via OpenMRS+
Regs. via OpenSRP
Regs. via Aalo Clinic
Regs. via eMIS
Health ID Registered
Regs. via OpenMRS+
Regs. via OpenSRP
Regs. via Aalo Clinic
Regs. via eMIS
ডিজিটালি প্রতিটি নাগরিক কে সনাক্ত করনের একটি প্রক্রিয়া ইউনিক হেলথ আইডি, যা সকল স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারী ও প্রতিষ্ঠানকে একই ব্যক্তিকে সনাক্ত করে সেবা প্রদানে সহায়তা করবে। এই আইডি নম্বর সম্বলিত একটি হেলথ কার্ড নাগরিক কে প্রদান করা হবে।
জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন নম্বর যার আছে তিনি হেলথ আইডি পাবেন। জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন নম্বর অনলাইনে যাচাই করে হেলথ আইডি প্রদান করা হবে।
নবজাতক জন্ম নিবন্ধন নম্বর পাওয়া পর্যন্ত হেলথ আইডি পাবে না কিন্ত তার প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য সেবা স্থানীয় ব্যবস্থাপনায় সংশ্লিষ্ট সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সংরক্ষন করবে, জন্ম সনদ নম্বর পাওয়া গেলে তা যুক্ত করে হেলথ আইড প্রদান করবে।
Health ID Registered
Regs. via OpenMRS+
Regs. via OpenSRP
Regs. via Aalo Clinic
Regs. via eMIS
হাসপাতাল অটোমেশন
চলমান হাসপাতাল অটোমেশন কার্যক্রমের মনিটরিং ড্যাশবোর্ড
স্বাস্থ্য তথ্যের আদান প্রদান
ইন্টারঅপারেবিলিটি- ই-হেলথ স্ট্যান্ডার্ডস ( ই-হেলথের মানদণ্ড সমূহ), এবং রেজিস্ট্রি সমূহ
সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল/ক্লিনিক, ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, ব্যক্তিগত চেম্বার, ফার্মেসি, টেলিমেডিসিন সেন্টার সহ সকল স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সমূহ নিজ নিজ ইলেকট্রনিক মেডিকেল রেকর্ড ও হাসপাতাল অটোমেশন সিস্টেম ব্যবহার করবেন। এই সকল সিস্টেম হতে হেলথ আইডি কে একক পরিচিতি নম্বর নির্ধারণ করে তথ্য সমূহ কেন্দ্রীয় হেলথ প্রোফাইলে যুক্ত করা হবে। আবার প্রয়োজনে প্রতিটি সিস্টেম একে অপরের সাথে তথ্য আদান প্রদান করতে পারবে। এই ইন্টারঅপারেবিলিটি স্থাপনে সকলকে স্বাস্থ্য তথ্যে ব্যবহৃত জাতীয় মানদণ্ড সমূহ ব্যবহার করতে হবে। যেমনঃ সিডিএসএস
কেন্দ্রীয় ভাবে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড সমূহ পর্যালোচনা করে, স্ট্যান্ডার্ড নির্ধারন করে সকল অংশীদারদের জানিয়ে দেয়া হবে যাতে সকলে একই স্ট্যান্ডার্ড/ মানদণ্ড ব্যবহার করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- ফায়ার, রেজিস্ট্রি সমূহ (প্রোভাইডার, ফাসিলিটি, রোগী, টার্মিনোলজি), ক্লিনিকেল টারমিনোলজি, ল্যাব এর মানদণ্ড, মেডিকেশন, ইত্যাদি।
প্রতিটি নাগরিক তার জীবদ্দশায় (জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত) যে সকল স্বাস্থ্য সেবা গ্রহণ করবে এবং যে সকল স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারী বা প্রতিষ্ঠানে যাবে, তার সকল তথ্য এই কেন্দ্রীয় হেলথ প্রোফাইলে যুক্ত হবে। একে ইলেক্ট্রনিক হেলথ রেকর্ড বলা হয়।
এই তথ্যের মালিক নাগরিক নিজে। তিনি এই প্রোফাইল নিজে দেখতে পারবেন এবং নিজেই অনুমতি প্রদান করে তা সেবা প্রদানকারী বা সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানকে দেখার সুযোগ দিবেন চিকিতসার সার্থে।
তার এই সকল চিকিতসার ইতিহাস, মেডিকেল রেকর্ড, ও ইনভেস্টিগেশনের রিপোর্ট সমুহ ইলেক্ট্রনিকেলি সংরক্ষিত থাকায়, নাগরিক নিজে বা তার সেবা প্রদানকারী বার বার ব্যবহারের সুযোগ পাবেন বিধায় তার ভোগান্তি, সময় ও খরচ অনেকাংশে লাঘব হবে। ইতিহাস, মেডিকেল রেকর্ড, ও ইনভেস্টিগেশনের রিপোর্টের জন্য তাকে কাগজের ফাইল সংরক্ষন ও তা বহন করার প্রয়োজন হবে না। সকল তথ্যের প্রাপ্যতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত হওয়ায় রোগী এবং চকিতসক উভয়ের মাঝে সম্পর্কের উন্নতি হবে, স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় আস্থা বৃদ্ধিপাবে। মেডিগোলিগাল বিষয় সমুহে রোগী ও চিকিতসক উভয়ে নিরাপদ থাকবেন।
তথ্যের নিরাপত্তা, নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা
সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতাল/ক্লিনিক, ডায়াগনষ্টিক সেন্টার, ব্যক্তিগত চেম্বার, ফার্মেসি, টেলিমেডিসিন সেন্টার সহ সকল স্বাস্থ্য সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান সমূহ নিজ নিজ ইলেকট্রনিক মেডিকেল রেকর্ড ও হাসপাতাল অটোমেশন সিস্টেম ব্যবহার করবেন। এই সকল সিস্টেম হতে হেলথ আইডি কে একক পরিচিতি নম্বর নির্ধারণ করে তথ্য সমূহ কেন্দ্রীয় হেলথ প্রোফাইলে যুক্ত করা হবে। আবার প্রয়োজনে প্রতিটি সিস্টেম একে অপরের সাথে তথ্য আদান প্রদান করতে পারবে। এই ইন্টারঅপারেবিলিটি স্থাপনে সকলকে স্বাস্থ্য তথ্যে ব্যবহৃত জাতীয় মানদণ্ড সমূহ ব্যবহার করতে হবে। যেমনঃ সিডিএসএস
কেন্দ্রীয় ভাবে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড সমূহ পর্যালোচনা করে, স্ট্যান্ডার্ড নির্ধারন করে সকল অংশীদারদের জানিয়ে দেয়া হবে যাতে সকলে একই স্ট্যান্ডার্ড/ মানদণ্ড ব্যবহার করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- ফায়ার, রেজিস্ট্রি সমূহ (প্রোভাইডার, ফাসিলিটি, রোগী, টার্মিনোলজি), ক্লিনিকেল টারমিনোলজি, ল্যাব এর মানদণ্ড, মেডিকেশন, ইত্যাদি।